৪০ বছর ধরে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের ফেরিওয়ালা যুবলীগ নেতা বদিউল আলম

৪০ বছর ধরে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের ফেরিওয়ালা যুবলীগ নেতা বদিউল আলম

রেহেনা আকতার মুন : দেশের বৃহত্তম যুব সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রিয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর  রহমান এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন আর অগ্রযাত্রার একজন যোগ্য সারথী। আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের ফেরিওয়ালা এই যুবনেতা নিজ নির্বাচনী এলাকা পটিয়ার ঘরে ঘরে স্বশরীরে গিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে আর ক্ষমতায় রাখতে মানুষের কাছে গিয়ে অনুরোধ করেন, অনুনয় করেন। তার একটাই কথা, শেখ হাসিনা আছে বলেই দেশ আজ এগিযে যাচ্ছে, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে শীঘ্রই উন্নত রাষ্ট্রেও পরিণত হবে।

৪০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে কখনো আদর্শচ্যুত হননি। মনে প্রাণে ধারণ করেছেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ। জেল-জুলুম অত্যাচার সবই সয়েছেন বিগত ৪০ বছর। দল থেকে কখনো অবৈধ সুবিধা গ্রহন করেননি।

নির্লোভ, নিরহংকারী যুবনেতা বদিউল আলম ১৯৮৩ সালে পটিয়ার দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়ন ছাত্রলীগ থেকে রাজনৈতিক পাঠ শুরু করেন। সেই থেকে এখনো বঙ্গবন্ধু এবং শেথ হাসিনার আদর্শের ঝান্ডা ধরে আছেন মুষ্টিবাদ্ধ হাতে।

১৯৯৪ সালে বিএনপি সরকারের জুলুম  নির্যাতনের শিকার হয়ে ঢাকায় এবং ভারতে চিকিৎসা নেন।একাধারে দায়িত্ব পালন করেছেন উপজেলা,চট্টগ্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্রাম দক্ষিণ জেলা এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্র্রিয় কমিটিতে।

২০০২ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ছিলেন যুবলীগের কেন্দ্রিয় সহ প্রচার সম্পাদক। তারপর ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং খুলনা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে সাাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন করে বর্তমানে যুগ্ম  সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন।

দেশজুড়ে সরকারের উন্নয়ন যুব সমাজের কাছে তুলে ধরার পাশাপাশি নিজ এলাকায়ও চষে বেড়ান যুবনেতা বদিউল আলম।

দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তার সবচেয়ে বড় অর্জন কী জানতে চাইলে বলেন, ১/১১ সরকারের সময় বন্দী দেশরত্ম শেখ হাসিনাকে মুক্ত করতে ছদ্মনামে সংগঠন গঠন করে ছদ্মনামে আন্দোলন করে প্রিয় নেত্রীকে মুক্ত করা।

তিনি বলেন, যুবলীগের কেন্দ্রিয় কমিটির অনেক জুনিয়র সংসদ সদস্য হয়েছেন । কিন্তু তিনি সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেননি। এলাকার মানুষের আগ্রহ ও দাবীর প্রেক্ষিতে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বদান্যতায় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ইনশাআল্লাহ প্রার্থী হবো। জয়-পরাজয় আল্লাহর এখতিয়ার। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি মনোনয়ন দেন তাহলে পটিয়াবাসী এবং আমি তার সম্মান ক্ষুন্ন হতে দিবনা।ইনশাল্লাহ জয় আমার নিশ্চিত।

পটিয়ার যেখানেই যাই, মানুষ পরিবর্তনের কথা বলে, নতুন নেতৃত্ব চায়। দলের পরিক্ষিতদের জনগণ মূল্যয়ন করতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও দলের ত্যাগী কর্মীদের মূল্যয়ন করছেন। আশা করছি তিনি এবার আমাকে মূল্যয়ন করবেন।

Related Articles