পটিয়া জেনারেল হাসপাতালের অফিসিয়াল ফুটবল টীম হিসেবে স্বীকৃতি পেল পটিয়া ফুটবল একাডেমি

পটিয়া জেনারেল হাসপাতালের অফিসিয়াল ফুটবল টীম হিসেবে স্বীকৃতি পেল পটিয়া ফুটবল একাডেমি

পটিয়া সংবাদদাতা : পটিয়া জেনারেল হাসপাতালের অফিসিয়াল টীম হিসেবে স্বীকৃতি পেলো পটিয়া ফুটবল একাডেমি। আজ এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। জেনারেল হাসপাতালের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডা: একেএম মহিউদ্দীন মানিক এবং একাডেমির পক্ষে স্বাক্ষর করেন ফুটবল একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফুবলার মো: নাছির উদ্দীন। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, হাসপাতালের এমডি ড:এমদাদুল হাসান, ভাইচ চেয়ারম্যান বাহাদুর খাদেমী, পরিচালক এডমিন সাইফুল ইসলাম।

ফুটবল একাডেমির সহসভাপতি বাদশা মিয়া, সহ-সভাপতি মিশকাত আহমদ, সহ-সভাপতি ইমদাদুল হাসান,সহ-সাধারণ সম্পাদক আবদুল হান্নান , সাংগঠনিক সম্পাদক আখতারুজ্জামান বাবলু, সদস্য আবদুল হান্নান, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হোসেন, সহ প্রচার সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, সহ ক্রীড়া সম্পাদক মো: রায়হান, সহ আপ্যায়ন সম্পাদক জালাল উদ্দীন জিলুে, একাডেমির খেলোয়াড় দুলাল, কায়েস, মাহি, নুরুল হাকিম প্রমূখ।

চুক্তি অনুসারে আগামী ৩ বছর জেনারেল হাসপাতাল ফুটবল একাডেমির স্পন্সর স্বত্তের মালিক হিসেবে ফুটবল খেলোয়াড়দের যাবতীয ব্যয় বহন করবে। তাদের ক্রীড়া সরঞ্জাম ও চিকিৎসা সেবা প্রদান করবে। এসময় একাডেমি জেনারেল হাসপাতালের অফিসিয়াল টীম হিসেবে বিভিন্ন টূর্ণামেন্টে অংশ নিবে।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যখাতে অবদানের পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে সুন্দর সমাজ বিনির্মানে জেনারেল হাসপাতাল খেলাধুলার পৃষ্ঠপোষকতায় এগিয়ে আসায় সংশ্লিষ্ট সকলে জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।

জেনারেল হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা: এ,কে, এম, মহিউদ্দীন মানিক বলেন, মাদক ও ইভটিজিং মুক্ত সমাজ নির্মানে আমরা খেলোয়াড়দের উৎসাহিত করি। আমাদের এই প্রয়াস অব্যহত থাকবে। আমরা চাই, আমাদের বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে বৈশ্বিক পরিসরে অবদান রাখুক। আগামী ৩ বছর ফুটবল একাডেমির মাধ্যমে আমরা জাতীয় দলের উপযোগি খেলোয়াড় সৃষ্টিতে অবদান রাখার প্রয়াসে পটিয়া ফুটবল একাডেমির দায়িত্ব গ্রহন করেছি। তিনি খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক অনুশীলনের মাধ্যমে নৈপূণ্য প্রদর্শনের আহবান জানান। 

Related Articles